চীন পাল ও সেন রাজাদের সময়ে এই ভূমিতে হিন্দু ধর্মের বহু দেবদেবীর প্রস্তর মুর্তি ছিল। কৃষি ও পানীয় জলের হিতার্থে বড় বড় দিঘী ও অসংখ্য পুকুর খনন করা হয় । সেই পুরাকালের নির্মিত বহু ঘরবাড়ীর ধ্বংসাবশেষ ও রাস্তার নিদর্শন আজও উপজেলার বিভিন্ন স্থানে দেখা যায় । যতদূর জানা যায়, বর্তমান নওগাঁ জেলায় ১৮৫২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৮৬৪ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে রাণীনগর উপজেলার কাশিমপুরের তদানিন্তন কাশিমপুর জমিদার বাড়িতে লাহিড়ী জমিদারের প্চেষ্টায় একটি বঙ্গবিদ্যালয় স্থাপিত হয়। এই এলাকার মাদুর শিল্প ব্যাপক সাড়া জাগরণ করে বিদেশে রপ্তানি হয়ে থাকে। এই এলাকার তাঁত শিল্পও যথেষ্ট উন্নত।
প্রাধান উৎপাদনের দিক দিয়েও এই উপজেলা প্রসিদ্ধ। উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে অন্যান্য এলাকায় ধান সরবরাহ হয়ে থাকে। এখানে উন্নতমানের চাদর ও গামছা তৈরী হয় ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস